জিভ দেখেই চিনে নিন কার চরিত্র কেমন?
জিভ দেখেই চিনে নিন- আপনি কর্কশ ভাবে কথা বলছেন বা অতিরিক্ত কথা বলছেন, এই জন্য কি? আপনার ব্যক্তিত্ব বা ব্যবহারের জন্য কি আপনি আপনার জিভকে দোষ দিতে পারেন।
আমি জানিনা এই প্রশ্নের কেউ উত্তর দিতে পারবে কিনা? আমরা অনেকেই জিভ বার করে ছবি তুলি কিন্তু কেউ একবারও জিভের দিকে লক্ষ্য রাখার দরকার মনে করি না।
হ্যাঁ একথা সত্যি যে আপনার জিভের গঠন দেখে আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে বলা যেতে পারে। শুধু যে আপনার হাত ও চোখই আপনার সম্পর্কে বলতে পারে তাই নয়, আপনার জিভও আপনার অতিরিক্ত কথা বলা বা তর্কবিতর্কের প্রকৃতির জন্য দায়ী। তাই আমরা বরং দেখে নিই আপনার জিভ আপনার ব্যবহার এর জন্য কতটা দায়ী।
মোটা জিভ
যদি আপনার জিভ মোটা হয় তাহলে আপনার মেজাজ খুবই চড়া, এছাড়াও আপনি খুব রাগী ও ঝগড়ুটে প্রকৃতির এবং আপনি বাড়িতে সবাইকে শাসন করেন। এটা হয়ত খুবই নেতিবাচক শোনায় তবে এধরনের মানুষেরা নিজেদের সীমাটাও খুব ভাল বোঝে। এটা তাদের কে খুব দৃঢ়চরিত্র ও চিত্তাকর্ষক করে তোলে।
পাতলা জিভ
পাতলা জিভের মানুষেরা অতিরিক্ত কথা বলে কিন্তু এদের মনটাও খুব পরিষ্কার হয়। এরা খুব সরল প্রকৃতির হয় এবং এরা কাউকে আঘাত দেয় না (তবে অজান্তে মাঝেমধ্য ঘটিয়ে ফেলে)।
লম্বা জিভ
লম্বা জিভের মানুষেরা খুব বিচক্ষণ হয়। লম্বা জিভের নারীরা তাদের শ্বামীদের খুব ভালোবাসে। (এর ব্যাতিক্রমও অবশ্য হয়)
ছোট জিভ
ছোট জিভের ভালো ও খারাপ দুটো দিকই থাকে। এধরনের মানুষেরা কম কথা বলে এবং শান্ত স্বভাবের হয় কিন্তু এরা কিছুর প্রতিবাদ করতে পারে না।
এরোডায়নামিক আকৃতির জিভ
ছুঁচলো আকৃতির জিভের মানুষেরা খুব ধূর্ত প্রকৃতির হয়। এরা ষড়যন্ত্র করাতে পারদর্শী হয়।
বেঁকানো জিভ
বেঁকানো জিভের মানুষেরা সাধারণত খুব সরল ও দয়ালু প্রকৃতির হয়।
লালচে জিভ
লালচে জিভের মানুষের ব্যক্তিত্ব একটু আলাদা হয়, এরা একটু ভীতু প্রকৃতির হয়। এই ধরনের মানুষেরা সাধারণত আগুনকে খুব ভয় পায়।