সেনাহত্যাকান্ড শুধু ‘ডালভাতের’ কথিত বিদ্রোহ ছিল না, এটি ছিল দেশের র্সাবভৌমত্বের প্রতি আঘাত।
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ২৫ ফেব্রুয়ারি বডিআির ট্রাজডেরি ৯ বছরেও পিলখানা হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য আজও জাতি জানতে পারে নাই বলে অভিমত ব্যক্ত করে পিএনপি বলছেনে, পিলখানা হত্যাকান্ডের রহস্য জানতে না পারা জাতি হিসেবে আমাদের ব্যর্থতা। হত্যাকান্ডের রহস্য উৎঘাটনে সরকার গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্ট অবিলম্বে জাতির সামনে প্রকাশ করা উচিত। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি, রবিবার নয়াপল্টনস্থ দলীয় কার্যালয়ে “বিডিআর ট্রাজডির ৯ম বার্ষিকী স্মরণে” প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী দল-পিএনপি ঢাকা মহানগর আয়োজিত স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে নেতৃবৃন্দ উপরোক্ত বক্তব্য রাখেন ।
আবদুর রাজ্জাক হাওলাদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন পিএনপি চেয়ারম্যান ফিরোজ মোহাম্মদ লিটন। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন পিএনপি মহাসচিব আহমেদুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব টিএম কামাল হোসেন হৃদয়, সহ-দপ্তর সম্পাদক বকুল রানা, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফিক, সমাজকল্যাণ বিষয়ক মনির আহমেদ মামুন, নির্বাহী সদস্য মো. দুলাল হোসেন প্রমুখ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফিরোজ মোহাম্মদ লিটন বলেছেন, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযদ্ধের নয় মাসেও এত বেশি সামরকি বাহিনীর সদস্য শহীদ হন। কিন্তু, ২০০৯ সালের ২৫ এবং ২৬ ফেব্রুয়ারি স্বাধীন দেশের রাজধানীতে একে একে ৫৭ জন সনোর্কমর্কতাকে হত্যা করা হয়। তাদের অনেকের পরিবারকে লাঞ্চিত ও অপমানিত করা হয়। তিনি বলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি’র নৃশংসতা ও বর্বরতায় প্রমাণিত হয়, পিলখানায় সেনাহত্যাকান্ড শুধু “ডালভাতের” কথিত বিদ্রোহ ছিল না। এটি ছিল দেশের র্সাবভৌমত্বের প্রতি মহল বিশেষের সুপরিকল্পিত আঘাত।