নারী নেতৃত্বের সুযোগ নেই।

July 2, 2018 10:20 pm0 commentsViews: 34

ইসলামি শরিয়াহ নারীদেরকে ‘রাষ্ট্রপতি’, ‘প্রধানমন্ত্রী’ ‘বিচারক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া সম্পূর্ণ ‘হারাম’।
যে ব্যক্তি কোন নারীকে ‘শাসক’ অথবা ‘বিচারক’ হিসেবে নিয়োগ দেবে সে গুনাহগার, সে একজন ফাসেক।
আমরা যারা হাসিনা খালেদা কে ভোট দিয়েছি আল্লাহ ও রাসুল সা: এর আইনে আমরা ফাসেক প্রকৃত কাফের মুনাফেকুন ৬৩:১-৯ মায়েদা ৫:৪৪। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন এবং নারী নেতৃত্বের সমর্থন করা থেকে মুক্তির পথ দিন।

প্রশ্ন আসতে পারে, নারীরা কেনো ‘শাসক’ অথবা ‘বিচারক’ হতে পারবেনা?

এই আয়াত দেখুন আল্লাহর আইনে পুরুষেই কতৃত্বশীল
সূরা নিসা আয়াত ৩৪
পুরুষেরা নারীদের উপর কৃর্তত্বশীল এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। সে মতে নেককার স্ত্রীলোকগণ হয় অনুগতা এবং আল্লাহ যা হেফাযতযোগ্য করে দিয়েছেন লোক চক্ষুর অন্তরালেও তার হেফাযত করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোন পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সবার উপর শ্রেষ্ঠ।

*নারী কে সৃষ্টি করে হয়েছে পুরুষ থেকে স্বামীকে শান্তি দেয়ার জন্য
সূরা রুম ৩০:২১
আর এক নিদর্শন এই যে, তিনি তোমাদের জন্যে তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের সংগিনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে থাক এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতি ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ
“যে জাতি নিজেদের শাসকক্ষমতা কোন মহিলার উপর অর্পণ করে, সে জাতি কখনোই কল্যান লাভ করতে পারেনা।”
[সহীহ আল-বুখারীঃ ৬৬১৮ কিতাবুল ফিতান, আত-তিরমিযীঃ ২২৬২]
গত এমেরিকা নির্বাচনে বলেছিলাম ট্রাম্প ক্ষমতায় আসবে কারণ তারা একজন নারীর হাতে রাস্ট্র ক্ষমতা না দিয়ে প্রয়োজনে পাগলা ট্রাম্পকে নির্বাচিত করবে। কারণ বাইবেল ও নারী ঘরের বাহিরে আসা বিরুধী।

আল্লাহ সুবহা’নাহু তাআ’লা নারীদেরকে পুরুষদের মাঝে দেশ চালানো কিংবা বিচার-ফয়সালা করার জন্য সৃষ্টি করেন নি, তাদেরকে এর চাইতে বড় দায়িত্ব দিয়ে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে। সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার জন্য নারীদেরকে গৃহে অবস্থানের আদেশ দেওয়া হয়েছে, এবং প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যেতে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
মহান আল্লাহ তাআ’লা বলেন,
“আর তোমরা গৃহে অবস্থান করবে, জাহেলিয়াতের (মূর্খতা যুগের) মত নিজেদেরকে প্রদর্শন করবে না। তোমরা নামায কায়েম করবে, যাকাত প্রদান করবে এবং আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করবে।”
[সুরা আল-আহযাবঃ ৩৩]
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ
“নারীদের পুরোটাই হচ্ছে আওরাহ বা সতর (শরীরের যে অংশ ঢেকে রাখা বাধ্যতামূলক), যখন সে ঘর থেকে বের হয় শয়তান তাকে চোখ তুলে দেখে। নারী ঘরের মধ্যে অবস্থানকালেই আল্লাহর বেশি নৈকট্য প্রাপ্ত থাকে।”
[তিরমিজি ও ইবনে হিব্বান, হাদীসটি সহীহ]
কোন ব্যক্তিকে যে কাজ করার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সে যদি সেই কাজ না করে, অথবা সেটাতে অবহেলা করে অন্য কাজে লেগে পড়ে, সেটা সে যতই ভালোভাবেই পরিচালনা করুক না কেনো, কোনমতেই সেটা গ্রহণ্যোগ্যতা পাবেনা। এছাড়া আরো অনেক বিষয় রয়েছে, যা নারীদের ‘শাসক’ এবং ‘বিচারক’ হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার জন্য বাঁধা।

৩. নারীদের ঋতুর কারণে প্রতি মাসে ৫-৬ দিন তাদের মন-মেজাজ রুক্ষ থাকে । এসময় শারীরিক অসুস্থতা ও মানসিক অস্থিরতার কারণে তাদের চিন্তাশক্তি ব্যহত হয়। নারীদের ঋতুর কারণে তাদের নামায, রোযার মতো ফরয কাজ থেকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে, স্বামীর প্রতি বড় দায়িত্ব থেকে অব্যহতি দিয়ে সেটাকে হারাম করে দেওয়া হয়েছে, সেখানে ‘দেশ ও জনগণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া’ অথবা ‘বিচার করার’ মতো কঠিন কাজ, যেই আল্লাহওয়ালা ওলামারা পর্যন্ত ভয় করে চলেন, সেখানে তাদেরকে কি করে সেই গুরুদায়িত্ব কাজ করতে বাধ্য করা বা সুযোগ দেওয়া যেতে পারে? অবশ্য বর্তমানে যারা ‘ক্ষমতাকে’ টাকা বানানোর উপায় হিসেবে নিয়েছে, তাদের কথা ভিন্ন। তবে একজন মুসলিম সবসময় ক্বুরান ও সুন্নাহর আলোকেই চিন্তা করে এবং এর মাঝেই সে নিজের সফলতা নিহিত বলে বিশ্বাস।

নারী হবে সবার উপরের সন্মানীত মানুষ যে ভোগ বীলাস আনন্দ ফুর্তি করবে আনন্দ দিবে আনন্দ নিবে পরিবারকে ধর্মীয় আইনের মধ্য পর্দায় থেকে।

★নারী যখনি নেতা হইবে তখনি তাকে সবার সব দায়িত্ব বোঝা নিতে হইবে তখন সবার মন শন্তুস্ট করা সম্ভব নয় বলে সর্বোচ্ছ সন্মান টুকু হারাবে। একটা পরিবারের প্রধান ও নারী হতে পারেনা কারণ তাকে দেবর সহ পর পুরুষদের সাথে পর্দাবিহীন দেখা সাক্ষাৎ হারাম।

★নারীরা অজ্ঞ ভুলে যায়
বাকারা ২:২৮২

★পৃথিবীর শ্রেস্ট নারী মরিয়ম কে বলা হয়েছে রুকু সাজদা কারীদের সাথে রুকু সাজদা কর তাকে নেতা নির্বাচিত করা হয়নি।
পুরুষ ঈমামের পীছনেই নামাজ আদায় করতেন

*আম্মাজান আয়েশা রা: বা ফাতিমা রা: খেলাফত পাননি
এবং রাসুল সা: এর ওয়ারিশ হিসেবে ও কোন পুরুষের উপর নেতা হননি
★ নেতা হইতে সবার সাথে বসতে হবে খোলামেলা আলোচনা করতে হয় যা
সুরা আহযাব ৩৩: ৫৩ মতে একজন নারীর পক্ষে কখনো সম্ভব নয়।
★ আপনার আমার স্ত্রী বাজারে মার্কেটে যাচ্ছে এইটুকুও আল্লাহর ভয় থাকিলে ছেডে দিতাম
আমরা অন্ধ বধির অযোগ্য হয়ে বউদের দিয়ে সব কাজ করাচ্ছি বলেই বিভিন্ন শারিরিক মানষিক পরকিয়া যন্ত্রণা আল্লাহ শাস্তি হিসেবে দিচ্ছেন।

★ নারী ফেত্না
আল ইমরান ৩:১৪

নারী ভয়ানক ছলনাময়ী
ইউসুপ ১২:২৮

****** আপনার আমার পরিবার এ অবশ্যই ঘরের স্ত্রীর কথার মূল্যায়ন দিতে হইবে যেহেতু একে অপরের পোশাক।
তবে তা পরামর্শক্রমে তাহলেই দুনিয়া আখিরাতে শান্তি।
জান্নাত পেতে হলে ফাসেকি মুনাফেকি ছেড়ে আল্লাহর দল হয়ে যান। আল্লাহ আমাদেরকে একজন পুরুষ শাসক দাও।
নারী শাসকের অধীনে থেকে দূর্নীতি সুদ ঘুষ ক্রস ফায়ার নির্যাতন মুক্ত থাকবেন শান্তিতে থাকবেন এইটা কল্পনা করেন কিভাবে??? রাসুল সা: বলেছেন কখনওই শান্তি পাবেন না???
আপনি আমি মুসলিম নুনু কাটা মুসলিম বলেই নারী আমাদের শরীরের উপর উঠে এই সহবাসে স্বামীকে হাত পাঁ হীন পঙ্গু বুঝায় আর স্ত্রী ও আনন্দ পায়না। বিষয়টা এমন খাবার নেই তাই শুয়ারের গোস্ত খাওয়া। আমাদের দেশে পুরুষ নেই আলেম নেই এইজন্য আমরা শুকর খাবার মত নারী শাসকের পক্ষে জীবন দেয় আল্লাহর আইন কে লাথি মেরে আবার জুমুয়া মুসলমান হই।
★আম্মাজান আয়েশা রা: এর চরিত্রের সনদ দিয়ে আল্লাহ তায়ালা আয়াত দিলেন সেই আম্মাজান আয়েশা রা: নেতা হয়নি। রাসুল সা: এর কলিজার টুকরো ফাতিমা রা: উত্তরাধিকারী হিসেবে নেতা হতে পারেনি। দুঃখজনক শেখ হাসিনার উপদেস্টা আহলে হাদিস সালমান এফ রহনান / আসাদুল্লাহ গালিবেরা আহলে হাদিস হয়ে সহি হাদিস শুনায় কিন্তু উপদেস্টা পদ ছাড়েনা। গালিব সাহেব ও বলেনা যে সালমান সাহেব হাদিস বলারর আগে উপদেস্টা পদ ছেড়ে আসুন সুরা সফ ৬১:২-৩
নিসা ৪:১৪০ মতে সালমান এফ রহমানের সাথে গালিব স্যার বসা ও হারাম।

Leave a Reply

You must be logged in to post a comment.

Editor in Chief: Dr. Omar Faruque

Editor: Dr. Morjina Akhter

All contact: 400E Mosholu Parkway South Apt # A23,The Bronx, New York 10458, USA

Mob. 001.347.459.8516
E-mail: dhakapost91@gmail.com