তৈরি হল নগ্ন পার্ক।। যেখানে ঢুকতে গেলে হতে হবে সম্পূর্ণ নগ্ন ।।
তৈরি হল নগ্ন পার্ক- ইউরোপে ঝড় তুলেছে নগ্ন রেস্তোরাঁ। এবার আসছে নগ্ন পার্ক। তবে ইউরোপে নয়, এমন পার্ক তৈরি হচ্ছে এবার ব্রাজিলে। নাম ‘ইরোটিকা ল্যান্ড’। নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে অপর্যাপ্ত যৌনতার ছড়াছড়ি থাকবে এই পার্কে। নগ্ন হয়ে ঢুকতে হবে এই রেস্তোরাঁয়।
নানা ‘জয় রাইড’–এর পাশাপাশি থাকবে অসংখ্য কামোদ্দীপক মূর্তি। ২০১৮ সালের শেষের দিকে পিরাসিবাকা এলাকায় তৈরি হবে এই পার্ক। সাও পাওলো লাগোয়া এই শহর এমনিতেই রঙিন নৈশজীবনের জন্য বিখ্যাত। তার মধ্যে এই পার্ক শহরে পর্যটকদের কাছে এক নতুন আকর্ষণ হয়ে উঠবে।
পার্কে থাকছে কামোদ্দীপক সেভেন ডি সিনেমা দেখার ব্যবস্থা। পার্কের ঠিক মাঝাখানে থাকবে একটি সুইমিং পুল। সেখানে চলবে খানাপিনা ও জলকেলির ব্যবস্থা। তবে এই পার্কে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ অপ্রাপ্তবয়স্কদের প্রবেশ।
সঠিক ও স্বাস্থ্যসম্মতভ উপায়ে যৌনতার অভ্যাস গড়ে তুলতে একটি কর্মশালাও চলবে এই পার্কে। প্রত্যাশিতভাবেই পার্কের প্রবেশমূল্য বেশ চড়া— ১০০ ডলার। ভারতীয় মুদ্রার হিসাবে প্রায় সাড়ে ছ’হাজার টাকা।
নগ্নতা যাদের পছন্দ! তাদের জন্য সুখব। আপনিও চাইলে নগ্ন হয়ে ঘুরে বেড়াতে পারবেন। অবাক হলেও বিষয়টি সত্যি। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসেই তৈরি করা হল বিশ্বের প্রথম নগ্ন পার্ক। কর্তৃপক্ষযার নাম দিয়েছেন, ‘বয়ইস ডি ভিনসিনেস’।
পার্ক কর্তৃপক্ষ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে জানান, মূলত নগ্নতাবাদীদের সম্মান জানাতেই এই পার্ক তৈরি করা হয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকবে পার্কটি।
যে কেউ চাইলে এই পার্কে প্রবেশ করতে পারবেন, তবে শর্ত একটাই কাউকে জ্বালাতন করা যাবে না, কারও যৌনাঙ্গের দিকে তাকিয়ে থাকা যাবে না। ১৮ অক্টোবর থেকে পার্কটি খুলে দেওয়া হবে সবার জন্য।
প্যারিস নেচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জুলিয়ান ক্লড এএফপি নিউজ এজেন্সিকে বলেন, ‘এটি সত্যিকারের আনন্দের বিষয়, এটি প্রকৃতির জন্য আরও একটি স্বাধীনতা।’
বলে রাখা ভালো, প্যারিসে একটি জলাশয় রয়েছে যেখানে সপ্তাহের তিন দিন নগ্ন হয়ে গোসল করার ব্যবস্থা রয়েছে। অন্যদিকে ২০১৮ সালের মধ্যে ব্রাজিলের সাও পাওলোর পাইরাসিকাবায় প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য সেক্স থিম পার্ক তৈরি করার কথা রয়েছে।
অবাক হবে না কিন্তু। আপনিও চাইলে এই পার্কে ঘুরে আসতে পারেন। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসেই তৈরি করা হল বিশ্বের প্রথম নগ্ন পার্ক। কর্তৃপক্ষ যার নাম দিয়েছেন, ‘বয়ইস ডি ভিনসিনেস’।
পার্ক কর্তৃপক্ষ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে জানান, মূলত নগ্নতাবাদীদের সম্মান জানাতেই এই পার্ক তৈরি করা হয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকবে পার্কটি।
যে কেউ চাইলে এই পার্কে প্রবেশ করতে পারবেন, তবে শর্ত একটাই কাউকে জ্বালাতন করা যাবে না, কারো যৌনাঙ্গের দিকে তাকিয়ে থাকা যাবে না। ১৮ অক্টোবর থেকে পার্কটি খুলে দেওয়া হবে সবার জন্য।
প্যারিস নেচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জুলিয়ান ক্লড এএফপি নিউজ এজেন্সিকে বলেন, ‘এটি সত্যিকারের আনন্দের বিষয়, এটি প্রকৃতির জন্য আরো একটি স্বাধীনতা।’
প্যারিসে একটি জলাশয় রয়েছে যেখানে সপ্তাহের তিন দিন নগ্ন হয়ে গোসল করার ব্যবস্থা রয়েছে। অন্যদিকে ২০১৮ সালের মধ্যে ব্রাজিলের সাও পাওলোর পাইরাসিকাবায় প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য সেক্স থিম পার্ক তৈরি করার কথা রয়েছে।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে তৈরি করা হয়েছে বিশ্বের প্রথম নগ্ন পার্ক। কর্তৃপক্ষ পার্কটির নাম দিয়েছেন, ‘বয়ইস ডি ভিনসিনেস’। পার্কটির বিশেষত্ব হল এখানে যারা ঘুরতে আসবে তাকে নগ্ন হয়েই প্রবেশ করতে হবে।
স্থানীয় সময় ৩১ আগস্ট পার্কটি পারীক্ষামূলকভাবে সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। ১৮ অক্টোবর পার্কটি উদ্বোধন করা হবে।
পার্কটির কর্তৃপক্ষ বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূলত নগ্নতাবাদীদের সম্মান জানাতেই এই পার্ক তৈরি করা হয়েছে। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকবে পার্কটি।
প্যারিয়ের ডেপুটি মেয়র ও সিটির পার্কগুলোর ইন চার্জ পেনিলোপ কোমিটিস জানান, যে কেউ চাইলে এই পার্কে প্রবেশ করতে পারবেন, তবে শর্ত একটাই কাউকে জ্বালাতন করা যাবে না, কারো যৌনাঙ্গের দিকে তাকিয়ে থাকা যাবে না। সেটা আমরা শক্তভাবে দমন করবো।
প্যারিস নেচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জুলিয়ান ক্লড বলেন, ‘এটি সত্যিকারের আনন্দের বিষয়, এটি প্রকৃতির জন্য আরো একটি স্বাধীনতা।’
এর আগে প্যারিসে একটি জলাশয় তৈরি করা হয়েছে যেখানে সপ্তাহের তিন দিন নগ্ন হয়ে গোসল করা যায়।
অন্যদিকে ২০১৮ সালের মধ্যে ব্রাজিলের সাও পাওলোর পাইরাসিকাবায় প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য সেক্স থিম পার্ক তৈরি করার কথা রয়েছে।
প্যারিস: প্যারিসে একটি লেকের কাছে নগ্নতাপ্রেমি মানুষ
দের জন্য বানানো হচ্ছে প্রমোদোদ্যান। সোমবার রাতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের আয়োজিত এক ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠানের পর এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। আসছে গ্রীষ্মকালের আগেই এই পার্কটি উদ্বোধিত হতে পারে বলে জানিয়েছে এএফপি’র একটি সূত্র। বনানীতে ঘেরা ‘বই দে বোলন’ অথবা ‘বই দে ভিনসেন্স’ এলাকাগুলোতে পার্কটি স্থাপিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রকৃতিতত্ত্ব প্যারিসবাসীদের কাছে বেশ জনপ্রিয়, কিন্তু জনসম্মখে নগ্নতা আইনীভাবে অবৈধ। এর জন্য দোষী সাব্যস্ত হলে জেলখানায় এক বছর কাটানোর পাশাপাশি গুনতে হতে পারে ১৫,০০০ ইউরো জরিমানা।
প্যারিসে এমন সুইমিং পুলও রয়েছে যেখানে সপ্তাহে তিনদিন সন্ধ্যায় নগ্নতা গ্রহণযোগ্য। কিন্তু প্রকৃতিবিদগণ নগ্ন অবস্থায় ঘুরে দেখার জন্য আরো বড় জায়গা চেয়ে আসছে অনেক আগে থেকেই।
ন্যুডিস্ট এসোসিয়েশন অফ প্যারিস (এএনপি) এর সদস্য ডেনিস পর্কে সাংবাদিকদের বলেন, ‘বুধবার রাতে আমরা সেখানে ১৫০ জনছিলাম। ৩৭২ সদস্যের এই দলটির জন্য প্রায়শই আমরা বোলিং ক্লাব, স্পা বা অন্যান্য ভেন্যু ভাড়া নিয়ে থাকি।’
এর আগেও শিল্পের মাধ্যম হিসেবে, মত প্রকাশে ভঙ্গি হিসেবে, আন্দোলন, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের পন্থা হিসেবে প্যারিসে নগ্নতাকে বেঁছে নেয়ার ইতিহাস রয়েছে। এ নিয়ে বহু অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটেছে। তবে এবার, প্যারিসে নগ্ন পার্ক চালু হয়ে গেলে সেগুলো অনেকাংশেই কমে আসবে বলে ধারণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পোশাক বড় বালাই৷ প্রিয় হাবি (পড়ুন হাজব্যান্ড) সঙ্গে সমুদ্রসৈকতে প্রেম করতে গিয়ে যদি একটু দুষ্টুমিই না হল, তবে ছুটির মজা কোথায়? কিন্তু সবকিছুর মাঝে এসে পড়ে পোশাক৷ পরে থাকতেই হবে৷
কে কোথা থেকে দেখে ফেলে, লজ্জা লজ্জা৷ কিন্তু জানেন কি? আপনার এমন ইচ্ছা পূর্ণ হতে পারে৷ এই বিশ্বেই রয়েছে এমন কিছু হোটেল যেখানে ঘুরে বেড়ানো যাবে সম্পূর্ণ নগ্নভাবে৷ কেউ কিচ্ছুটি বলবে না৷
কাটি কাটি ন্যাচরিস্ট পার্ক (নিউজিল্যান্ড)
ট্রিপ সার্ভে অনুযায়ী এটি নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে জনপ্রিয় ‘আপস্কেল ন্যাচরিস্ট রিসর্ট’৷ গোটা জায়গাটি সবুজে ঢাকা৷ তার মাঝখানে নিজেকে খুঁজে নেওয়া যায় এখানে৷ পোশাক ছাড়া অবস্থায় এখানে অতিথিরা সর্বত্র যেতে পারে৷
হেরিটেজ অস্ট্রেলিয়া ক্লাব (অস্ট্রেলিয়া)
অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে পুরোনো নগ্ন ক্লাব এটি৷ ১৯৪৯ সালে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়৷ পোশাক পরার এখানে কোনও বাধ্যবাধকতা নেই৷ ক্লাব ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, গ্রীষ্মকালে বিশ্রাম, খেলাধূলা, সাঁতার, অলস হাঁটাচলা; সবকিছুর জন্য এটি উপযুক্ত স্থান৷
হেডোনিজম II (জামাইকা)
এটি জামাইকার একটি বিলাসবহুল রিসর্ট৷ ট্রিভাগো বিশ্বের প্রথম সারির নগ্ন স্থানগুলির মধ্যে এটিকে রেখেছে৷ পর্যটকরা এই হোটেলটি সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেছে৷ এটি একটি ফোর স্টার রিসর্ট৷ এখানে মোট ২৮০টি বিলাসবুল সুইট রয়েছে৷ বাইরে রয়েছে সুইমিং পুল, প্রাইভেট ন্যুড বিচ ও নাইলটি অ্যাডাল্ট থিম এন্টারটেনমেন্ট৷ অ্যাজভেঞ্চারের জন্য এখানে রয়েছে রোম্পিং শপ৷
হিডেন বিচ রিসর্ট (মেক্সিকো)
মেক্সিকোর এই রিসর্ট ১০-এর মধ্যে ৭ পেয়েছে৷ এটি একটি ফাইভ স্টার রিসর্ট৷ ক্যাঙ্কান বিচের সাদা বালিতে অবস্থিত৷ অতিথিরা এখানে নগ্ন হয়ে খাবার টেবিলে বসতে পারবে৷ বারেও যেতে পারবে নগ্ন হয়ে৷ রিসর্টে রয়েছে নগ্ন ডিস্কের ব্যবস্থাও৷
ডিজায়ার রিভিয়েরা মায়া রিসর্ট (মেক্সিকো)
ট্রিভাগো এই বিচ রিসর্টকে দিয়েছে ১০-এ ৮৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কাপলরাই এখানে যায়৷ বিশ্বের এরোটিক প্লেজার উপভোগ করার জন্য অতি উপযোগী জায়গা ডিজায়ার রিভিয়েরা মায়া রিসর্ট৷ এখানকার খাবার মেনুর মধ্যেও রয়েছে এরোটিক ছোঁয়া৷
হোটেল মন্তমারত্রে মন আমোর (ফ্রান্স)
ভালোবাসার শহর হল প্যারিস৷ সেখানে এমন কোনও হোটেল থাকবে না, তাও আবার হয় নাকি? প্রেমিক-প্রেমিকাদের জন্য এখানে রয়েছে হোটেল মন্তমারত্রে মন আমোর৷ এখানে রয়েছে বার, রেস্তোরাঁ এবং ক্যাবারে৷ হোটেলের ভিতর যত্রতত্র অতিথিরা নগ্ন হয়ে ঘুরে বেড়াতে পারে৷
টার্টেল কোভে বিচ রিসর্ট (অস্ট্রেলিয়া)
মূলত LGBT ভিজিটররা এই হোটেলে আসে৷ অনেকের মতে নিজের জীবন উপভোগ করতে এর মতো ভালো জায়গা কমই রয়েছে৷ ডেনট্রি রেন ফরেস্ট ও গ্রেট বেরিয়ার রিফের মাঝে অবস্থিত এই রিসর্ট৷ পোশাকের ব্যাপারে এই হোটেল কর্তৃপক্ষ বেশ কড়া৷ কোনওভাবেই এখানে গায়ে পোশাক রাখা যায় না৷
ডিজায়ার পার্ল (মেক্সিকো)
ট্রিভাগোর কিঙ্কিয়েস্ট হোটেলগুলোর মধ্যে প্রথমেই রয়েছে এই হোটেলের নাম৷ মেক্সিকোর পুয়ের্তো মোরেলোসে এই হোটেলটি অবস্থিত৷ ১০-এর মধ্যে এই হোটেল পেয়েছে ৯৷ দুষ্টুমি মনে করিয়ে রাখার জন্য এখানে রয়েছে লিকুইড চকোলেট বা স্ট্রবেরির ব্যবস্থা৷