কেয়ামতের আলামত, ইমাম মাহদী’র আত্মপ্রকাশ ও প্রাসঙ্গিক ভাবনা।
ৈকেয়ামতের আলামত: দিনের বদলে নিশি রাতে নির্বাচনের ফলে জীবিত মানুষদের সময়ের অপচয় না হওয়ায় জনমনে স্বস্তি।
নিউইয়র্ক থেকে ড ওমর ফারুক
স্থানীয় সময়: ২৭ অক্টোবর ২০১৯
সকাল ৯টা
কেয়ামতের আলামত: দিনের বদলে নিশি রাতে নির্বাচনের ফলে জীবিত মানুষদের সময়ের অপচয় না হওয়ায় জনমনে স্বস্তি।
নিউইয়র্ক থেকে ড ওমর ফারুক
স্থানীয় সময়: ২৭ অক্টোবর ২০১৯
সকাল ৯টা
কেয়ামতের আগে সময়টুকু ভাওতাবাজি এবং ধোকাবাজির সময়। এ সময় দেখা যাবে, কোন দেশে নির্বাচন হচ্ছে দিনের বেলায় বলে জনগণ জানবে এবং ভোট দেওয়ার প্রস্তুতিও নেবে। অবশেষে যখন দিনের আলোতে সূর্য উদিত হবে, দেখতে পাবে যে, আসলে এ ত দিনের বেলায় অনুষ্ঠিতব্য কোন নির্বাচনই ছিল না। জীবিত মানুষেরা আরও অবাক হবে এই জেনে যে, মূলত নির্বাচনটাই জীবিত মানুষদের ভোট প্রদানের জন্য ছিল না। প্রকৃতপক্ষে ভোট গ্রহণ গভীর রাত থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল, এবং আসলে এ নির্বাচনও কোন জীবিত মানব সন্তানদের জন্যই ছিল না। নির্বাচনটাই ছিল মূলত কবরে বসবাসকারী মৃত মানব সন্তানদের জন্য। এবং মৃত মানুষদের ভোট দিতে দেখে জীবিত মানুষেরা অবাক হয়ে বেহুঁশ হয়ে যেন মৃত্যুবরণ করে কবরের বাসিন্দা হওয়ার প্রতিযোগিতায় না নেমে পড়ে, সেজন্য সে দেশের জনকল্যাণকামী সরকার তথা জনদরদী সরকার দিনের আলো ছড়িয়ে পড়ার আগেই রাতে রাতে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করে ফেলেছেন। সে দেশের জনগণ তখন অবাক না হয়ে বরং নিশ্চিন্ত মনে যার যার কাজে লেগে যাবে, এবং সরকারকে ধন্যবাদ দেবে। বলবে, যাই হোক ‘ধন্যি সরকার। রাতে জনগণের ঘুমের ব্যাঘাত সৃষ্টি করে ভোট গ্রহণের জন্য ডাকাডাকি করে নি।’ দিনেও সে চিন্তা নেই, সময় নষ্ট করার চিন্তা থেকে জনগণ মুক্ত। যে যার কাজে মনোযোগী হতে পারছে এবং উন্নয়নের মহাসড়কে যেতে দেশ গড়ার কাজে সরকারকে সহযোগিতা করতে পারতেছে।
এরপর আরও আলামত বলি,
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে মৌসুমী’ সভাপতি, এখবর শুনে জনগণ ঘুমাতে গেল, ঘুম থেকে জেগে ওঠে দেখল, বাস্তব জগতের ভিলেন’দের মত চরিত্রে অভিনয়ে পারদর্শী সেই পর্দার জগতের ‘ভিলেন মিশা’ই সভাপতি!! এবার জন মনে প্রশান্তি। কেননা রাষ্ট্র নেতাদেরই চরিত্র রূপালী পর্দায় যিনি অনবদ্য অভিনয় নৈপূন্যে ফুটিয়ে তোলেন, সেই মিশা সওদাগরই হলেন সভাপতি।
ডাকসু নির্বাচনে শোভন সহসভাপতি (ভিপি) শুনে জনগণ ঘুমাতে গেল, ঘুম থেকে জেগে ওঠে দেখল, না সে ত নয়, নুরুল হক নুরু ডাকসু ভিপি বা সহসভাপতি।
ঈদ হবে না শুনে তারাবীহ সলাত আদায় শেষে যথারীতি দেশের জনগণ ঘুমুতে গেল এবং অবশেষে শুনল, ঈদ ত আজই। এও বুঝল, পুরো সিয়াম সাধনার মাস অতিবাহিত হয়ে ইবলিশ যখন ছাড়া পেল, প্রথমেই ইবলিশ এসে চাঁদ দেখা কমিটির ওপর ভর করেছে। এবং ইবলিশ বন্ধনমুক্ত হয়ে তার জননী’র কাছে পৌঁছে গেছে এবং আরও আদেশের প্রত্যাশায় মা’র পায়ের কাছে করজোড়ে বসে আছে।
ইবলিশের জননী যাদের সভাসদ, অমাত্যবর্গ নিয়োগ করল, জনগণ ভেবেছিল, তারা বোধ হয় এদেশেরই স্বার্থ রক্ষায় প্রতিনিয়ত কাজ করে যাবে। কেননা বৈধ বা অবৈধ ভাবে পদ দখল করে নিইক, আর যাই করুক, তারা ত এদেশেরই সন্তান। কিন্তু তাদের কার্যক্রম এবং বক্তৃতা বিবৃতি শুনে এতেই জনগণ টাস্কি খেল, তারা ত যে দেশের জন্য তথা নিজ দেশের জনগণের স্বার্থ পরিপন্থী কার্যক্রম এবং নির্লজ্জ ভাবে তাদের প্রভু’ দেশের পক্ষে কাজ করে চলছে। তাদের মানব প্রভুদের পদলেহনেই এসব নেতা, মন্ত্রী এবং দেশের সরকারি কর্মচারিবৃন্দ অধিক মনোনিবেশ করেছে। এবারও সে দেশের জনগণ ভাবল, আরও বেশি করে তন্দ্রাভিভূত হই এবং ইমাম মাহদী আগমনের অপেক্ষা করি, তিনি এলেই ইবলিশকুলের জননীসহ সকল সন্তান সন্ততিদের বিচার করবেন এবং আপামর জন সাধারণের মাঝে সুখ এবং আনন্দের ফল্গুধারা বইয়ে দেবেন।
কেয়ামতের আলামত: দিনের বদলে নিশি রাতে নির্বাচনের ফলে জীবিত মানুষদের সময়ের অপচয় না হওয়ায় জনমনে স্বস্তি।
নিউইয়র্ক থেকে ড ওমর ফারুক
স্থানীয় সময়: ২৭ অক্টোবর ২০১৯
সকাল ৯টা
কেয়ামতের আগে সময়টুকু ভাওতাবাজি এবং ধোকাবাজির সময়। এ সময় দেখা যাবে, কোন দেশে নির্বাচন হচ্ছে দিনের বেলায় বলে জনগণ জানবে এবং ভোট দেওয়ার প্রস্তুতিও নেবে। অবশেষে যখন দিনের আলোতে সূর্য উদিত হবে, দেখতে পাবে যে, আসলে এ ত দিনের বেলায় অনুষ্ঠিতব্য কোন নির্বাচনই ছিল না। জীবিত মানুষেরা আরও অবাক হবে এই জেনে যে, মূলত নির্বাচনটাই জীবিত মানুষদের ভোট প্রদানের জন্য ছিল না। প্রকৃতপক্ষে ভোট গ্রহণ গভীর রাত থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল, এবং আসলে এ নির্বাচনও কোন জীবিত মানব সন্তানদের জন্যই ছিল না। নির্বাচনটাই ছিল মূলত কবরে বসবাসকারী মৃত মানব সন্তানদের জন্য। এবং মৃত মানুষদের ভোট দিতে দেখে জীবিত মানুষেরা অবাক হয়ে বেহুঁশ হয়ে যেন মৃত্যুবরণ করে কবরের বাসিন্দা হওয়ার প্রতিযোগিতায় না নেমে পড়ে, সেজন্য সে দেশের জনকল্যাণকামী সরকার তথা জনদরদী সরকার দিনের আলো ছড়িয়ে পড়ার আগেই রাতে রাতে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করে ফেলেছেন। সে দেশের জনগণ তখন অবাক না হয়ে বরং নিশ্চিন্ত মনে যার যার কাজে লেগে যাবে, এবং সরকারকে ধন্যবাদ দেবে। বলবে, যাই হোক ‘ধন্যি সরকার। রাতে জনগণের ঘুমের ব্যাঘাত সৃষ্টি করে ভোট গ্রহণের জন্য ডাকাডাকি করে নি।’ দিনেও সে চিন্তা নেই, সময় নষ্ট করার চিন্তা থেকে জনগণ মুক্ত। যে যার কাজে মনোযোগী হতে পারছে এবং উন্নয়নের মহাসড়কে যেতে দেশ গড়ার কাজে সরকারকে সহযোগিতা করতে পারতেছে।
এরপর আরও আলামত বলি,
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে মৌসুমী’ সভাপতি, এখবর শুনে জনগণ ঘুমাতে গেল, ঘুম থেকে জেগে ওঠে দেখল, বাস্তব জগতের ভিলেন’দের মত চরিত্রে অভিনয়ে পারদর্শী সেই পর্দার জগতের ‘ভিলেন মিশা’ই সভাপতি!! এবার জন মনে প্রশান্তি। কেননা রাষ্ট্র নেতাদেরই চরিত্র রূপালী পর্দায় যিনি অনবদ্য অভিনয় নৈপূন্যে ফুটিয়ে তোলেন, সেই মিশা সওদাগরই হলেন সভাপতি।
ডাকসু নির্বাচনে শোভন সহসভাপতি (ভিপি) শুনে জনগণ ঘুমাতে গেল, ঘুম থেকে জেগে ওঠে দেখল, না সে ত নয়, নুরুল হক নুরু ডাকসু ভিপি বা সহসভাপতি।
ঈদ হবে না শুনে তারাবীহ সলাত আদায় শেষে যথারীতি দেশের জনগণ ঘুমুতে গেল এবং অবশেষে শুনল, ঈদ ত আজই। এও বুঝল, পুরো সিয়াম সাধনার মাস অতিবাহিত হয়ে ইবলিশ যখন ছাড়া পেল, প্রথমেই ইবলিশ এসে চাঁদ দেখা কমিটির ওপর ভর করেছে। এবং ইবলিশ বন্ধনমুক্ত হয়ে তার জননী’র কাছে পৌঁছে গেছে এবং আরও আদেশের প্রত্যাশায় মা’র পায়ের কাছে করজোড়ে বসে আছে।
ইবলিশের জননী যাদের সভাসদ, অমাত্যবর্গ নিয়োগ করল, জনগণ ভেবেছিল, তারা বোধ হয় এদেশেরই স্বার্থ রক্ষায় প্রতিনিয়ত কাজ করে যাবে। কেননা বৈধ বা অবৈধ ভাবে পদ দখল করে নিইক, আর যাই করুক, তারা ত এদেশেরই সন্তান। কিন্তু তাদের কার্যক্রম এবং বক্তৃতা বিবৃতি শুনে এতেই জনগণ টাস্কি খেল, তারা ত যে দেশের জন্য তথা নিজ দেশের জনগণের স্বার্থ পরিপন্থী কার্যক্রম এবং নির্লজ্জ ভাবে তাদের প্রভু’ দেশের পক্ষে কাজ করে চলছে। তাদের মানব প্রভুদের পদলেহনেই এসব নেতা, মন্ত্রী এবং দেশের সরকারি কর্মচারিবৃন্দ অধিক মনোনিবেশ করেছে। এবারও সে দেশের জনগণ ভাবল, আরও বেশি করে তন্দ্রাভিভূত হই এবং ইমাম মাহদী আগমনের অপেক্ষা করি, তিনি এলেই ইবলিশকুলের জননীসহ সকল সন্তান সন্ততিদের বিচার করবেন এবং আপামর জন সাধারণের মাঝে সুখ এবং আনন্দের ফল্গুধারা বইয়ে দেবেন।
কেয়ামতের আগে সময়টুকু ভাওতাবাজি এবং ধোকাবাজির সময়। এ সময় দেখা যাবে, কোন দেশে নির্বাচন হচ্ছে দিনের বেলায় বলে জনগণ জানবে এবং ভোট দেওয়ার প্রস্তুতিও নেবে। অবশেষে যখন দিনের আলোতে সূর্য উদিত হবে, দেখতে পাবে যে, আসলে এ ত দিনের বেলায় অনুষ্ঠিতব্য কোন নির্বাচনই ছিল না। জীবিত মানুষেরা আরও অবাক হবে এই জেনে যে, মূলত নির্বাচনটাই জীবিত মানুষদের ভোট প্রদানের জন্য ছিল না। প্রকৃতপক্ষে ভোট গ্রহণ গভীর রাত থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল, এবং আসলে এ নির্বাচনও কোন জীবিত মানব সন্তানদের জন্যই ছিল না। আসলে নির্বাচনটাই ছিল কবরে বসবাসকারী মৃত মানব সন্তানদের জন্য। এবং মৃত মানুষদের ভোট দিতে দেখে জীবিত মানুষেরা যেন অবাক হয়ে বেহুঁশ হয়ে মৃত্যুবরণ করে কবরের বাসিন্দা হওয়ার প্রতিযোগিতায় না নেমে পড়ে। সেজন্য সে দেশের জনকল্যাণ তথা জনদরদী সরকার দিনের আলো ছড়িয়ে পড়ার আগেই রাতে রাতে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করে ফেলেছেন। সে দেশের জনগণ তখন অবাক না হয়ে বরং নিশ্চিন্ত মনে যার যার কাজে লেগে যাবে, এবং সরকারকে ধন্যবাদ দেবে। বলবে, যাই হোক ‘ধন্যি সরকার। রাতে জনগণের ঘুমের ব্যাঘাত সৃষ্টি করে ভোট গ্রহণের জন্য ডাকাডাকি করে নি। দিনেও সে চিন্তা নেই, সময় নষ্ট করার চিন্তা থেকে জনগণ মুক্ত। যে যার কাজে মনোযোগী হতে পারছে এবং উন্নয়নেক মহাসড়কে যেতে দেশ গড়ার কাজে সরকারকে সহযোগিতা করতে পারতেছে।
এর পর আরও আলামত বলি,
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে মৌসুমী’ সভাপতি এখবর শুনে জনগণ ঘুমাতে গেল, ঘুম থেকে জেগে ওঠে দেখল, বাস্তব জগতের ভিলেন’দের মত চরিত্রে অভিনয়ে পারদর্শী সেই পর্দার জগতের ‘ভিলেন মিশা’ই সভাপতি!! এবার জন মনে প্রশান্তি। কেননা রাষ্ট্র নেতাদেরই চরিত্র রূপান্তর পর্দায় যিনি অনবদ্য অভিনয় নৈপূন্যে ফুটিয়ে তোলেন, সেই মিশা সওদাগরই হলেন সভাপতি।
ডাকসু নির্বাচনে শোভন সহ সভাপতি (ভিপি) শুনে জনগণ ঘুমাতে গেল, ঘুম থেকে জেগে ওঠে দেখল, না সে ত নয়, নুরুল হক নুরু ডাকসু ভিপি বা সহসভাপতি।
ঈদ হবে না শুনে তারাবীহ পড়ে যথারীতি ঘুমুতে গেল এবং অবশেষে শুনল, ঈদ ত আজই। এও বুঝল, পুরো সিয়াম সাধনার মাস অতিবাহিত হয়ে ইবলিশ যখন ছাড়া পেল, প্রথমেই ইবলিশ এসে চাঁদ দেখা কমিটির ওপর ভর করেছে। এবং ইবলিশ বন্ধনমুক্ত হয়ে তার জননী’র কাছে পৌঁছে গেছে এবং আরও আদেশের প্রত্যাশায় মা’র পায়ের কাছে করজোড়ে বসে আছে।
ইবলিশের জননী যাদের সভাসদ, অমাত্যবর্গ নিয়োগ করল, জনগণ ভেবেছিল, তারা বোধ হয় এদেশেরই স্বার্থ রক্ষায় প্রতিনিয়ত কাজ করে যাবে। কেননা বৈধ ভাবে পদ দখল করে নিইক, আর যাই করুক, তারা ত এদেশেরই সন্তান। কিন্তু তাদের কার্যক্রম এবং বক্তৃতা বিবৃতি শুনে এতেই জনগণ টাস্কি খেল, তারা ত যে দেশের জন্য তথা নিদ দেশের জনগণের স্বার্থ পরিপন্থী কার্যক্রম এবং নির্লজ্জ ভাবে তাদের প্রভু’ দেশের পক্ষে কাজ করে চলছে। তাদের মানব প্রভুদের পদলেহনেই এসব নেতা, মন্ত্রী এবং দেশের সরকারি কর্মচারিবৃন্দ অধিক মনোনিবেশ করেছে। এবারও সে দেশের জনগণ ভাবল, আরও বেশি করে তন্দ্রাভিভূত হই এবং ইমাম মাহদী আগমনের অপেক্ষা করি, তিনি এলেই ইবলিশকুলের জননীসহ সকল সন্তান সন্ততিদের বিচার করবেন এবং আপামর জন সাধারণের মাঝে সুখ এবং আনন্দের ফল্গুধারা বইয়ে দেবেন।